2D Animation হাতেখড়ি হোক মোবাইল ফোন দিয়েই

This is the first part of 2D animations with phone...

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালই আছেন। সবাইকে স্বাগতম আমার জ্ঞান ওয়েবসাইটে। আজকেই ব্লক পোস্টে আমি আপনাদেরকে শেখাবো কিভাবে আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে  এনিমেশন করতে পারবেন। টুডি অ্যানিমেশনের জনপ্রিয়তা সেই আদিমকাল থেকে এখন পর্যন্ত একই আছে। তবে বর্তমানেও দ্বিমাত্রিক এনিমেশন এর জনপ্রিয়তা আছে।

পূর্বের পোস্টে আমি জানিয়েছি কোন অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে আপনি  দ্বিমাত্রিক এনিমেশন তৈরি করতে পারবেন। আজকের এই পোস্টে আমি সে এপ্লিকেশনটি নিয়ে আপনাদেরকে শেখানোর জন্য....। সুতরাং এই পোস্টটিতে আমি আপনাদেরকে শেখাবো কিছু সাধারন বিষয়। এরপরে পরবর্তীতে আস্তে আস্তে আমি এডভান্স এর বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব তাই পরবর্তী পোস্টগুলো পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

Flipaclip এপ্লিকেশনের মাধ্যমে কিভাবে আপনি ছবি আঁকবেন সে বিষয়টা নিয়ে আজকে আলোচনা করব।

আমি একটি ছবি এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে এঁকেছি সেটা আপনাদের মাধ্যমে শেয়ার করছি।

Flipaclip art

অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে এই ছবিটি আমি এঁকেছি। 

তো চলুন টিউটোরিয়ালটি শুরু করা যাক,

স্কেল

- সবার উপরে লক্ষ্য করলে আপনি দেখতে পারবেন একটি স্কেল দেখা যাচ্ছে। ওই স্কেল ব্যবহার করে আপনি সোজা রেখা টানতে পারবেন । অথবা অথবা যখন কোন বৃও কিংবা চতুর্ভুজ আঁকার প্রয়োজন পড়বে তখন আপনি স্কিলটির ব্যবহার করবেন। এটি ব্যবহার করার জন্য স্কিলটির উপর ক্লিক করলেই আপনাকে আকার সিলেক্ট করার কথা বলা হবে। সিলেক্ট করে আপনি ক্যানভাসে আঁকতে পারবেন। 

ক্যানভাস

- যে জায়গাগুলোতে আপনি টাচ করে আঁকতে পারেন সেটাই ক্যানভাস। ক্যানভাসের মধ্যেই আপনি সকল ছবি বা কার্টুন আঁকবেন। এর বাহিরে আপনি আঁকতে পারবেন না।


 কপি 

- স্কুলের পরেই একটি পেপার এর মত চিহ্ন দেখতে পাবেন। এই চিহ্নটি ব্যবহার করে আপনি কোন কিছু কপি করতে পারবেন। এবং সেগুলো পুনরায় ব্যবহার করতে পারবেন।

পেস্ট 

- এরপরের বাটনটি হল পেস্ট করার বাটন। কপি করা কোন কিছু পেস্ট করতে চাইলে টেস্ট বাটনটিতে ক্লিক করলেই পেস্ট হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে আপনি কপি করা বিষয়গুলোকে পুনরায় ব্যবহার করতে পারবেন।


আন্ডু 

- ক্লিক করলে শেষ activity remove হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ভুলক্রমে কোন রেখা কিংবা কোনকিছু এঁকে ফেলেন এবং সেই রেখাটিকে মুছতে চান তাহলে আন্ডু বাটনে ক্লিক করলে সেটি।

রিডু 

- ক্লিক করলে ভুলক্রমে মুছে ফেলা কোন কন্টেন্ট পুনরায় ফেরত আনা সম্ভব হবে। অর্থাৎ আপনি যদি কোন কিছু ভুল করে মুছে ফেলেন তাহলে এই বাটনটি ক্লিক করলে তা ফেরত আসবে।

দুইটি বাটনে পাশাপাশি দেওয়া আছে।

পজিশন বাটন 

-  রিডু বাটনের পাশে যে জুম করার একটি বাটন দেখতে পাচ্ছেন, সেই বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি যদি কোন ক্যানভাস জুম করে থাকেন তাহলে সেই জুম করা ক্যানভাসটিকে সঠিক জায়গায় ফিরিয়ে আনতে এই ব্যাটারটি ব্যবহার করা হয়। আপনি উপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন আমার ক্যানভাসটি জুম করা আছে। এখন যদি আমি এই বাটনে ক্লিক করি তাহলে এই ক্যানভাসটি সঠিক জায়গায় চলে আসবে।


মেনু 

- মেনু বাটন ক্লিক করলে বিভিন্নন ধরনের অপশন দেখতে পাবেন। তার মধ্যে একটি হল ফ্রেম দেখা এই ফ্রেম অপশনে গিয়ে আপনি একসাথে অনেকগুলো ফ্রেম যুক্তত করতে পারবেন এবং অনেকগুলো ফ্রেম একসাথে ডিলিট করতে পারবেন। তাছাড়াও তাছাড়াা সবার নিচে গিয়ে আপনি আপনার এনিমেশন টিকে এক্সপোর্ট করতে পারবেন।

 পেন

- নিচের সাহিত্যে সবার প্রথমেই দেখতে পাবেন একটি পেন এর চিহ্ন। এই চিহ্নের ভিতর ক্লিক করলে আপনি পেন এবং ব্রাশ ও পেন্সিল ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়াও এর সাইজ কালার ও ভিসিবিলিটি নির্ধারণ করতে পারবেন।

ইজার

-  এরপরে আপনি যে রাবারের মতো চিহ্নটি দেখবেন সেই চিহ্ননটিতে আপনি   ক্লিক করে ক্যানভাসের যে জায়গায় আপনি টাচ করবেন সেই জায়গার কনটেন্টট গুলো বাা আঁক ছবিগুলো মোছে যাবে ।

এরিয়া 

- উপরের চিত্রে যে গোল দড়ির মতো যে চিহ্নটি দেখতে পাচ্ছেন তার মাধ্যমেে আপনি এরিয়া সিলেক্ট করতে পারবেন। আপনি যেটুকু অংশ কপি করতে চান কিংবা মুছতে চান সেটুকু অংশ আপনি একবারে এরিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ করে বুঝতে পারবেন। এজন্য আপনাকে এড়িয়ে বাটনটিতে ক্লিক করে ক্যানভাসের যেকোনো একটি অংশ আপনি মুছতে চান অথবা কপি করতেেে চান সেটি সিলেক্ট  করুন। এভাবেই এরিয়া অপশনটির ব্যবহার করা হয়।

কালার 

- এরপরে আপনি একটি ছোট্ট ড্রামেেের মত চিহ্নত দেখতে পারছেন। এই অপশনটি কালার করার জন্য ব্যবহাার করা। এই অপশনটিতে কোন একটি এরিয়ার মধ্যে যতটুকু জায়গাাা ফাঁকা থাকে, সেই সবটুকু জায়গা রং করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

টেক্সট

-  এই অপশনটি ব্যবহার করেে আপনি ক্যানভাসের ভেতরে বিভিন্নন ধরনের লেখা ব্যবহার করতে পারবেন।


KGF movie Rocky drawing modern art

এই অ্যাপটির মাধ্যমে আঁকা আমার আরেকটি ছবি।





পাঠকরা আরও যা পড়েঃ

কিভাবে এনিমেটর হবেন?




পাঠকরা আরও যা পড়েঃ

2D Animation এর সকল টিউটোরিয়াল



2D Animation এর জন্য আঁকতে শেখা

2D Animation এর জন্য আঁকতে শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ আপনি যদি ছবি আঁকতে না পারেন তাহলে 2d এনিমেশনের ক্ষেত্রে আপনি ফ্রেম তৈরি করতে পারবেন না । ফ্রেন্ড তৈরি করতে না পারলে আপনি এনিমেশন করতে পারবেন না। সুতরাং এনিমেশন তৈরি করার জন্য আপনাকে আঁকতে শিখতে হবে। খাতায় ছবি আঁকা এবং কম্পিউটার স্ক্রিনে বা মোবাইল স্ক্রিনে ছবি আঁকাটা একটু ভিন্ন।

আজকের পোস্টটিতে আমরা মোবাইল ফোনে ছবি আঁকার বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব। বেশ কিছু টিপস এবং ট্রিকস এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মোবাইল ফোনে কিংবা কম্পিউটার স্ক্রিনে ছবি আঁকতে পারবেন। তারই প্রথম পার্ট হল এই টিউটোরিয়ালটি।

মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটারের ক্যানভাসে ছবি আঁকার জন্য যদি আপনার কোন ধরনের সোনারপেন থাকে তবে আপনার জন্য ছবি আঁকাটা খুব সহজ তর হবে।সোনারপেন কি এই বিষয়ে আমি দ্বিমাত্রিক এনিমেশন কোর্সের প্রথম পোস্টে আলোচনা করেছি। সেখানে আমি বলেছি এই পেনের কথা। এই কলম কাগজে লেখার জন্য নয় কম্পিউটার মনিটর অথবা আপনার ট্যাব কিংবা মোবাইল ফোনের সাথে যুক্ত করে স্ক্রিনে ছবি আঁকার জন্য এই কলমটি ব্যবহার করা হয়। যারা কার্টুন তৈরি করে কিংবা টুডি এনিমেশনের সাথে যুক্ত আছে। তাদের কাছে এই ধরনের কলম দেখতে পাওয়া যায়।

যদি আপনার কাছে এই কলমটি থেকে থাকে তাহলে আপনার মোবাইল ফোনের সাথে যুক্ত করে নিন। এবং প্রথম পোস্টে দেওয়া অ্যাপ্লিকেশনটি আপনি যদি ডাউনলোড করে না থাকেন তাহলে ডাউনলোড করে নেন। এরপরে অ্যাপ্লিকেশনটি অন করে এর সেটিং অপশনে গিয়ে সবার নিচে গেলেই দেখতে পাবেন sonarpen এর একটি অপশন আছে। সেখানে গিয়ে sonarpen অন করে দিলেই আপনার ফোনের সাথে কলমটি কানেক্ট হয়ে যাবে। আপনার যদি এই কলমটি কিনতে চান তাহলেও এই অ্যাপ্লিকেশনের নিচে কলমটি কেনার জন্য লিংক দেওয়া থাকবে। লিংকটি amazon শপের একটি লিংক। তবে আপনি যদি বাংলাদেশী কোন সদস্য হয়ে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের অনলাইন ও আপনার বাসার পাশেই দোকানে আপনি পেয়ে যেতে পারেন যেখানে এই ধরনের জিনিসপত্র বিক্রি হয়। বিভিন্ন ধরনের কলমের বিভিন্ন ধরনের দাম হয়ে থাকে এজন্য আমি এখানে দামটি উল্লেখ করছি না।

যদি আপনার কাছে এই কলমটি না থেকে থাকে আর আপনি এটি কিনতে ইচ্ছুক নন তাহলেও আপনার মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটারের মাউস ব্যবহার করে আপনি ছবি আঁকতে পারেন। আমি মোবাইল ফোনের টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই ছবি আঁকি। তবে আপনার কাছে যদি কলমটি থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই ছবি আঁকতে পারবেন। এবং ছবি একটা খুব কম সময় লাগবে।

ছবি আঁকার প্রক্রিয়াঃ

সবার প্রথমে আপনাকে টাচ করে ছবিগুলো আঁকতে হবে । এজন্য আপনাকে সবার প্রথম একটি প্রজেক্ট তৈরি করতে হবে। প্রজেক্টটি রেজুলেশন এবং ব্যাকগ্রাউন্ড আপনি চাইলে নির্ধারণ করতে পারেন। এরপরে আপনি ফ্রেম এর রেট ঠিক করুন। প্রতি সেকেন্ডে আপনি কতগুলো ফ্রেন্ড দেখাতে চান তা নির্ধারণ করুন। ডিফল্টে ১২ ফ্রেম প্রতি সেকেন্ডে সিলেক্ট করা থাকে।আপনি যদি প্রতি সেকেন্ডে ২৫ টি ফ্রেন্ড নেন তাহলে ভিডিওটি অনেক স্মুথ হবে এবং বাস্তবিক মনে হবে। প্রতি সেকেন্ডে ২৫ টি ফ্রেম ব্যবহার করা অনেক বেশি হয়ে যায় সুতরাং আপনি ১২ ফ্রেম নির্ধারণ করতে পারেন। আপনি চাইলে এর থেকে কম ফ্রেম নির্ধারণ করতে পারবেন।

এরপর প্রজেক্টটি ক্রিয়েট হয়ে গেলে আপনার সামনে একটি ক্যানভাস দেখা যাবে। ক্যানভাস টি আপনি দুই আঙ্গুল দিয়ে টাচ করে বড় ছোট করতে পারবেন। এরপর সেখানে আপনাকে ছবি আঁকতে হবে। ছবি আঁকার জন্য সবার প্রথমে কলমের চিহ্নটিতে টাচ করে আপনাকে ছবি আঁকতে হবে। আপনি আপনার ইচ্ছেমতো কলমের সাইজ রং বা কালার এবং ডিজিবিলিটি নির্ধারণ করতে পারবেন।

নির্ধারণ হয়ে গেলে আপনি ছবি আঁকতে পারেন। ছবি আঁকার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। সেই সমস্ত পদ্ধতি গুলো আমি পর্যায়ক্রমে আলোচনা করব ,এই পোস্টে।

আপনি যদি নিজে থেকে সৃজনশীল উপায়ে ছবি একটা চান তাহলে সবার উপরে ডান পাশে থাকা তিনটে ডট দেওয়া বাটনটিতে ক্লিক করুন এরপরে অনিয়ন নামের অপশন দিতে গিয়ে এনাবেল করে দেন । আপনি চাইলে এর ভেতরে গিয়ে অনিয়নের লেয়ার ঠিক করতে পারেন। এর কাজ হল একটি পৃষ্ঠা থেকে অন্য একটা পৃষ্ঠায় ছাপ ফেলা । মানে একটি পৃষ্ঠা থেকে অন্য পৃষ্ঠায় আপনি কি এঁকেছিলেন তা দেখতে পারবেন এবং তার উপরেই হাত ঘুরিয়ে ছবি আঁকতে পারবেন।এবং পরবর্তী ফ্রেমে কোন কোন পরিবর্তনগুলো আনা প্রয়োজন সেগুলো আপনি বুঝতে পারবেন।



ছবি আঁকার পদ্ধতি- ১

সুজনশীল পদ্ধতিতে ছবি আঁকতে গেলে অর্থাৎ আপনি যদি নিজের মতো করে ছবি আঁকতে চান। তাহলে অনিয়ন অন করুন। অনিয়ন লেয়ার ব্যবহার করলে আপনার ছবি আঁকার কাজটি আরো সহজ হয়ে যাবে। কারণ আপনি পূর্ববর্তী পৃষ্ঠাগুলোতে কি এঁকেছেন তা দেখতে পারবেন এবং তার ওপর আঁকতে পারবেন। এটি ছবি আঁকার সাধারণ একটি প্রক্রিয়া।

ছবি আঁকার পদ্ধতি -২ 

ছবি আঁকার এই প্রক্রিয়া য় আপনি ছবি আঁকার সম্বন্ধে সাধারণ কিছু জ্ঞান থেকেই ছবি আঁকতে পারবেন।

এজন্য আপনি frame লেয়ার ব্যবহার করতে পারেন।

প্রথমেই একটি কার্টুন ছবি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নিন। এজন্য আপনি গুগল ব্যবহার করতে পারেন। ছবিটি ডাউনলোড করা হয়ে গেলে থ্রি ডট বাট বাটনে ক্লিক করে ছবিটি ইমপোর্ট করে নিন। ইমপোর্ট হয়ে গেলে ক্যানভাস অনুযায়ী আপনি যেভাবে ছবিটি আঁকতে চান সেভাবে ছবিটি এডজাস্ট করে নিন এরপর নিচে গিয়ে frame এর আরেকটি লেয়ার ব্যবহার করুন। সেই নতুন লেয়ার এ আপনি ইমপোর্ট করা ছবিটিকে দেখে হুবহু একই ধরনের ছবি নকল করুন। এরপরে ইমপোর্ট করা ছবির লেয়ারটি কে ডিলিট করে দিন। এরপরে অনিয়ন লেয়ার ব্যবহার করে একটি পর আরেকটি ফ্রেম অংকন করুন। এক্ষেত্রে আপনি যেটুকু অংশ পরিবর্তন করছেন শুধু সেইটুকু অংশই অংকন করবেন। বাকি অংশটুকু কপি পেস্ট করে দ্বিতীয় ফ্রেমে যুক্ত করুন। এভাবেই আপনি ছবি আঁকতে পারেন। এবং এনিমেশন করতে পারবেন।

ছবি আঁকার পদ্ধতি-৩

এই পদ্ধতিতে আপনি এডভান্স এনিমেশন কার্টুন মুভি তৈরি করতে পারবেন খুব সাধারণ অংকনের অভিজ্ঞতা নিয়েই। আপনি ভালোভাবে ছবি অঙ্কন করতে না পারলেও এই পদ্ধতির মাধ্যমে খুব সহজেই কার্টুন এনিমেশন অথবা অন্য কোন কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন। তৃতীয় পদ্ধতির সম্পর্কে আমি এখানে আলোচনা করব না আমি নতুন একটি পোষ্ট এ এই সম্পর্কে আমি নতুন একটি পোস্ট লিখেছি। যা এই এনিমেশন কোর্সের মধ্যেই আছে।
তৃতীয় পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হলে নতুন একটি পোস্টে আপনাকে যেতে হবে।


ছবি আঁকাকে আরো সহজতর করতে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ
বিভিন্ন ধরনের frame লেয়ার ব্যবহার
এর মাধ্যমে আপনি আপনার এনিমেশনের অভিজ্ঞতা কে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে পারবেন । ফ্রেম লেয়ার ব্যবহার করলে আপনি সহজে একটি ফ্রেম থেকে অন্য একটি ফ্রেমে সহজেই কপি পেস্ট করতে পারবেন। 

উদাহরণস্বরূপ একটি ফ্রেম লেয়ারে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড আঁকলেন এবং অন্য একটি ফ্রেম লেয়ারে অবজেক্ট আঁকবেন। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে সহজে ই ব্যাকগ্রাউন্ড অথবা অবজেক্ট কপি করে অন্য একটি ফ্রেম এ যুক্ত করতে পারবেন। যদি একটি ফিল্মের মধ্যেই আপনি সবকিছু রাখেন তাহলে সেটি কপি পেস্ট করা অনেকটা কঠিন হয়ে যাবে।

 ওনিয়ন লেয়ার ব্যবহার

ব্যবহার করলে আপনার আঁকাটা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে। আপনি দেখতে পারবেন আগের ফ্রেমগুলোতে আপনি কি কি এ কে ছিলেন এবং এই ফ্রেমগুলোতে আপনাকে কি আঁকতে হবে।।

এই বিষয়গুলো ছাড়াও আরো অনেক সহজ পদ্ধতি আছে যেগুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে। আপনি কিছুদিন যাবত একটি ব্যবহার করলে নিজে নিজেই এই সমস্ত বিষয়গুলো উদঘাটন করতে পারবেন।



আজকের পোস্টটি এখানে সমাপ্তি করছি। আমি জানি,  এই পোস্টটি পড়ে বোঝার সাথে যদি একটি ভিডিও প্রাক্টিক্যাল টিউটোরিয়ালস থাকে তাহলে আপনাদের বুঝতে আরো সুবিধা হবে। আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন। এজন্য এই ধরনের টিউটোরিয়াল স ভিডিও আকারে কিংবা প্রাক্টিক্যালি না দেখানো হলে ভালোভাবে বোঝা যায় না। সুতরাং আপনারা যদি চান এই টিউটোরিয়ালটির ভিডিও পাবলিশ করতে তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানান আমরা দ্বিমাত্রিক এনিমেশন সম্পর্কে ভিডিও তৈরি করে আপনাদেরকে শেয়ার করব। পরবর্তীতে আপনি ওয়েবসাইটে সেই ভিডিওগুলো দেখতে পারবেন।


Hi, I'm the owner of this site. I share different types of learning books, files, blogs, tutorials and much more on this website.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Let me know how can I help you?