Blogging Beginner To Professional Tutorial And Guideline#Settings Customization 2022
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালই আছেন। সবাইকে স্বাগতম আমার জ্ঞান ওয়েবসাইটে। ইউসির এ প্রফেশনাল ব্লগার গাইড লাইন এর তৃতীয় পোস্টে আজ আমি আলোচনাা করতে চলেছি ব্লগার সেটিং এবং SEO নিয়ে। ব্লগার ওয়েবসাইটে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকায় কাস্টম ভাবে ব্লগারের এসইও করা বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা আছে। এজন্য ব্লগার ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং করানোর জন্য এসইউ করাটা বেশ জরুরী। এই এসইউ করা এবং ব্লকের সেটিং এর সমস্ত বিষয় আজ আমরা এই পোস্টে সমাপ্ত করব। আপনারা আপনারা হয়তো বুঝে না বুঝে ভুল সেটিং করে রেখেছেন। আজকেগারের সমস্ত সেটিং সম্পর্কে আপনাদেরকে এই টিউটোরিয়ালস এর মাধ্যমে শেখানো হবে। এবং আপনিই নির্ধারণ করবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কোন সেটিং টি প্রয়োজন এবং কোনটি প্রয়োজন না। আমি সমস্ত সেটিংগুলোকে একের পর এক পর্যায়ক্রমে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রত্যেকটা সেটিং এর কাজ আলোচনা করব।
#এডভান্স ব্লগার সেটিংঃ
মনে করে সেটিংগুলোকে আমি পর্যায়ক্রমে আলোচনা করছি।।।।
#1.Basic setting:
Title- এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের একটি টাইটেল বা নাম নির্ধারণ করুন। আপনি আপনার দেওয়া কন্টেন্টের উপর ভিত্তি করে বা কোন ধরনের ওয়েবসাইট আপনি তৈরি করবেন সেই ধরনের একটি নাম নির্ধারণ করুন। এটা আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং এ সাহায্য করবে। যখনই কেউ গুগলে কিংবা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু লিখে সার্চ করবে তখন আপনার ওয়েবসাইটের টাইটেল এর সাথে ম্যাচিং হলে আপনার ওয়েবসাইটটি সবার সামনে দেখা যাবে।
Description- আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটু ডিস্ক্রিপশন লিখুন। ডিসক্রিপশনে আপনার ওয়েবসাইট যে সম্পর্কিত তথ্য নিয়ে তৈরি হবে সেখান থেকে বেশ কিছু কিওয়ার্ড রিসার্চ করে সেই কীবোর্ডের সমন্বিতভাবে একটি ডিসক্রিপশন তৈরি করুন। ডিসক্রিপশনটি দু-তিন লাইনের মধ্যে হলে ভালো হয়।
Blog language- এরপরে ব্লগ language হল আপনার ওয়েবসাইট এর ভেতরে আপনার ভাষা নির্ধারণ করতে হবে। আপনি যদি ইংলিশে কনটেন্ট লেখেন তাহলে আপনাকে এখানে ইংলিশ সিলেক্ট করতে হবে ।যেটা সিলেক্ট করাই থাকে। যদি আপনি কন্টেন্ট গুলো অন্য কোন ভাষায় লেখেন তাহলে সেই ভাষা এখানে সিলেক্ট করে দেবেন। মনে করুন বাংলায় কনভেন্ট লিখছেন সেখানে আপনি ব্লক ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট করলেন বাংলা, সেক্ষেত্রে google বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের কি এই ওয়েবসাইটটি বেশি দেখাবে। অথবা যারা বাংলায় দেখতে পছন্দ করে তাদের কাছেই দেখাবে। যদি আপনি ইংলিশ সিলেক্ট করেন তাহলে আপনার কন্টেনটি সর্বজনীন অর্থাৎ সব দেশে দেখানো হবে। যদি আপনার কনটেন্ট ইংলিশে থাকে।
গ্রুপ ল্যাঙ্গুয়েজ যে ভাষা সিলেক্ট করবেন আপনার ব্লগের ভাষা সেই ভাষায় রূপান্তরিত হয়ে যাবে। যেমন আপনার ব্লগে একটি লাইক বাটন আছে যদি আপনি ইংলিশ সিলেক্ট করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে লাইক লেখাটি দেখাবে( like )এভাবে। আবার আপনি যদি বাংলায় ব্লগ language সিলেক্ট করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে লাইক লেখাটি দেখাবে ( লাইক করুন) এভাবে।
সুতরাং আপনি যদি ব্লক ল্যাঙ্গুয়েজ পরিবর্তন করেন তাহলে সেই ভাষায় আপনার ওয়েবসাইট ও সেই ভাষায় পরিবর্তন হবে।
Google Analytics Property ID- এখানে আপনাকে কোন কিছু করতে হবে না।
Favicon - স্যার আইকন হল আপনার ওয়েবসাইটের লোগো বা আইকন। যখন কেউ আপনার ওয়েবসাইটটি অন করবে তখন সবার উপরে বামদিকে একটি আইকন দেখা যায় ওয়েবসাইট কে আরো প্রফেশনাল করে।
একটি আইকন তৈরি করে ফ্যাব আইকনের অপশনে গিয়ে আপনি আপলোড করে দিলেই দু-একদিনের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটে Favicon টি সেট হয়ে যাবে।
#2.Some important settings:
#.Privacy
এই অপশনটি আপনি সবসময় অন করে রাখবেন । কারণ এই অপশনটা যদি অফ করা থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইটটি কখনোই দেখা যাবে না। সুতরাং আপনি এই অপশনের মাধ্যমে তাদেরকে সার্চ ইঞ্জিনের দেখানোর জন্য অনুমতি দেওয়ায় সুইচ অন করে রাখবেন।
#.Publishing
এটি হলো কাস্টম ডোমেইনের অপশন যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছেমত ডোমে name নিতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য। তবে এটা আমি এখন আপনাকে বিস্তারিত বলবো না। অন্য কোন পোস্টে এর সম্পর্কে কথা বলব।
#.HTTPS redirect
এই অপশনটি আপনি ইনএবল করে রাখবেন। কারণ এই অপশনটি আপনাকে এইচটিটিপিএস রিডারেট করতে সাহায্য করে। যার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটি সিকিড থাকে। আপনার ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি ইস্যু আসে না।
Permissions
এই অপশনটিতে আপনাকে যা যা পরিবর্তন করতে হবে।
Blog admins and authors-ব্লগ এডমিন হিসেবে আপনার নাম এখানে লিখুন। আপনার নাম লেখা হয়ে গেলে বা ব্লগের এডমিনের নাম লেখা হয়ে গেলে পরবর্তী সেটিংগুলো করুন।
Reader access-এরপরে রিডার এক্সেস এর অর্থ হলো আপনার ওয়েবসাইটটিতে করা পোস্ট বা কনটেন্ট গুলো কারা কারা দেখতে পারবে। এখানে আপনি পাবলিক সিলেক্ট করবেন। যার জন্য সবাই আপনার পোস্টগুলো দেখতে পারবে।
এরপরে আপনাকে পারমিশন অপশনে আর কিছু করতে হবে না।
Posts
এরপরে আপনি যে অপশনটি কে দেখতে পাবেন সেটি হল পোস্ট
পোস্ট অপশনে গিয়ে আপনি সর্বপ্রথমে দেখতে পাবেন পোস্ট পারপেজ ।এখানে আপনি একটি পৃষ্ঠায় কতগুলো পোস্ট দেখাতে চান তা সিলেক্ট করুন। আপনি এখানে যতগুলো পোস্ট সিলেক্ট করবেন আপনার পেজটি লোড হতে তত সময় লাগবে।
Image light box
এর পরে আপনি এই অপশনটি দেখতে পাবেন। ইমেজ ইমেজ লাইট বক্স এর কাজ হল আপনার ওয়েব পেজে ইমেজগুলোকে আলাদা একটি উইন্ডোতে অন করা..। যদি আপনি এটিকে অন করে রাখেন তাহলে ব্যবহারকারীরা আপনার ছবি বা পিকচার কে যেগুলো আপনি আপনার ওয়েবসাইটে দিয়ে রেখেছেন। সেগুলো খুব সহজেই অন্য একটি উল্টো হতে তারা অন করতে পারবে। এটি আপনাকে অন করতে হবে। কারণ অনেক ব্যবহারকারী আছেন যারা আপনার ওয়েবসাইটে দেওয়া ছবিটি দেখেই আপনার ওয়েবসাইটে আসেন। মানে ব্যবহারকারী যখন গুগলে কোন ছবি সার্চ করে তখন আপনার ছবিটি যখন তার পছন্দ হয় তখন সেই ছবির লিংক ধরে আপনার ওয়েবসাইটে আসে। সুতরাং তখন তার প্রয়োজন হয় আপনার ওয়েবসাইটে সেই ছবিটি। মনে করুন আপনি ওয়েবসাইটের লাইট বক্স অফ করে রাখলেন। ব্যবহারকারী এসে আপনার ছবিটি ডাউনলোড করতে পারল না। অথবা আপনার ছবির পিকচার কোয়ালিটি টা ততটা ভালো না। তখন ওই ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইট থেকে চলে যাবে। সুতরাং আপনাকে লাইট বক্স অন করলে আপনার একটি সুবিধা থাকবে।
Comments
এর পরে আসবে কমেন্ট অপশন এখানে ব্যবহারকারীরা কমেন্ট করতে পারবেন। এখানে আপনি কারা কারা কমেন্ট করতে পারবে তার অনুমতি দিতে পারবেন। আপনি চাইলে এখানে কমেন্ট পাবলিক রাখতে পারেন। আবার যারা যারা google অ্যাকাউন্ট বা জিমেইল আইডি ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটে কমেন্ট করবেন তারাই শুধু কমেন্ট করতে পারবেন এজন্য আপনি সিলেক্ট করবেন user with Google. তাহলে যারা জিমেইল একাউন্ট ব্যবহার করবে তারাই শুধু আপনাকে কমেন্ট করতে পারবে। এই অপশনটি অন করলে আপনার কমেন্টের সংখ্যা অনেকটা কমে যাবে। কারণ সকল ব্যবহারকারীরা তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে chrom অথবা অন্য কোন ব্রাউজারে লগইন থাকে না। সুতরাং তারা চাইলেও আপনাকে কমেন্ট করতে পারবে না। আর যদি আপনি পাবলিক রাখেন তাহলে যে কেউ কমেন্ট করতে পারবে। এর একটা সমস্যা আছে। অনেক ব্যবহারকারী আছে যারা ভুয়া কিংবা বাজে কমেন্ট করে তারাও আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্নভাবে কমেন্ট করতে পারবে। এখন এটা আপনার সিদ্ধান্ত আপনি কি ধরনের সেটিং করতে চান।
Coming from message
এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি নির্ধারণ করতে পারেন যারা আপনাকে কমেন্ট করতে আসবে তারা কোন মেসেজটি পাবে। এখানে আপনি যে মেসেজটি তাদেরকে দেখাতে চান সেটা এখানে লিখতে পারেন। উদাহরণস্বর,
@.Hey friends, what's up?
@.Hey friends,please explain your experience.
@. Hi,Please let me know. how can I help you?
এরকম কিছু তথ্য আপনি দেখতে পারেন মনে রাখবেন এক লাইনের বা ছোট্ট একটি লাইন আপনি লিখবেন। আপনার গুলো কি ধরনের তার উপর ভিত্তি করে আপনি কি লিখবেন। যখনই কোন ব্যবহারকারী আপনাকে কমেন্ট করতে যাবে তখনই সবার উপরে এই লেখাটি এসে দেখবে। এটা অনেকটা উপকারী ব্যবহারকারীকে কমেন্ট করার জন্য উৎসাহিত করা জন্য।
Formatting
এখানে আপনি আপনার দেশের টাইম ফরমেট বা সময় সিলেক্ট করতে পারেন।
Meta tags
এই অপশনটি SEO জন্য বিশেষ উপকারে এবং প্রয়োজনীয়।
এটা ব্যবহার করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে যা করতে হবে। প্রথমেই ইনাবল search ডেসক্রিপশন অন করতে হবে। এরপরে সেখানে আপনি দুই লাইন সার্চ ডেসক্রিপশন লিখবেন। অর্থাৎ আপনার ডিসক্রিপশন লিখবেন। মনে থাকবেন এখানে ব্যবহার করা কিওয়ার্ডগুলো আপনাকে রিসার্চ করে তারপর ব্যবহার করতে হবে। কিউ আর রিসার্চ কিভাবে করবেন তা অন্য একটি পোস্টে আমি আলোচনা করব।
Errors and redirects
কাস্টম রিটায়ারেক্স এর ব্যবহার করা হয় এক পিস থেকে অন্য পেইজে redirects করার জন্য।
আমরা বর্তমানে এর ব্যবহার করব না।
এরপরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি
Crawlers and indexing
আপনার পেইজ পোষ্ট অথবা ওয়েবসাইটকে যদি গুগল সার্চ ইঞ্জিনে কিংবা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ রোবট টেক্সট । সবার প্রথমে আপনি inavel করবেন রোবট টেক্সটকে। এরপর নিচে একটি বক্স আসবে যেখানে আপনাকে রোবট টেক্সট লিখতে হবে। আপনাকে মনে রাখতে হবে এখানে যদি আপনি কোন ভুল বা ত্রুটি করেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইট টি রাঙ্কিংয়ে সমস্যা কিংবা কখনো র্যাংকিং হবে না।
নিচের টেক্সট অনুযায়ী আপনি রোবট টেক্সট কপি পেস্ট করবেন।
এখানে শুধুমাত্র আপনাকে রোবট টেক্সটের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের নামটি পরিবর্তন করতে হবে।
Enable custom robots header tags
এই অপশনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে এই অপশনটি গিয়ে আপনি চালু করবেন । এরপরে হোম পেজ ট্যাগ এ গিয়ে
Custom robot tags for home page
all
noindex
nofollow
none
noarchive
nosnippet
noodp
notranslate
noimageindex
unavailable_after
এরমধ্যে শুধুমাত্র দুটি বিষয়ে সিলেক্ট করবেন
all - অল এর কাজ হল সকল কিছুকে ইনডেক্স করা।
noodp- নো ডিপি এর মাধ্যমে বোঝানো হয় যে কাস্টম ডেসক্রিপশন ব্যবহার। সাধারণত গুগল যখন কোন পেজ কি ইনটেক্স করে তখন তার পেইজের ভেতরের কনটেন্ট গুলো দেখে রোবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি ডিসক্রিপশন তৈরি করে। যখন কেউ সার্চ করে, তখন সেই সার্চ ডেসক্রিপশন টি ব্যবহারকারীর সামনে দেখানো হয়। আপনি যদি নোওডিপি ব্যবহার করেন, তাহলে আপনি চাইলে আপনার কাস্টম ডেসক্রিপশন ব্যবহার করতে পারেন। যা আপনাকে প্রতিটি পোস্টে ডেসক্রিপশন লিখতে সুযোগ করে দেয়। বাকি অপশন গুলোতে কি কি কাজ হয় তা আমি নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব।
Archive and search page tags
এই অপশনটির মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটি আর্কাইভ হবে কিনা তার অনুমতি দিয়ে থাকেন। ওস্তাদ আপনি যদি এটাকে অফ করে রাখেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি আর্কাইভ হবে না। বিভিন্ন ধরনের আর্কাইভ ওয়েবসাইট আছে। যেমন time machine . ওয়েবসাইট। যারা আপনার ওয়েবসাইট টিকে আর্কাইভ করে এবং আপনার ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে রাখে।আপনি যদি চান যে আপনার ওয়েবসাইটটির তথ্য কোথাও সংগ্রহ হবে না তাহলে এটি কি অফ করে রাখতে পারেন। এর জন্য নো আর্কাইভ সিলেট করতে পারেন।
noarchive
তবে আমি এটিও অন করে রেখেছি।
Post and page tags এখানেও আপনাকে একই ধরনের সেটিং করতে হবে যেমন।
All
noodp
আপনি যদি অল সিলেক্ট না করেন তাহলে আপনার পেইজ এবং পোস্ট ইনডেক্স হবে না। সুতরাং এটি আপনাকে নিশ্চয়ই অন করতে হবে।
এরপরে নিজের অপশনটি আছে গুগল সার্চ কনসোল
Google Search Console
এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট টিকে ইনডেক্স করার রিকোয়েস্ট করতে পারবেন এবং আপনার ওয়েবসাইট প্রপার্টি google সার্চ কনসোলে যুক্ত করতে পারবেন। আপনি সমস্ত ধরনের এসইও করার পর এটি আপনার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এটি আমি বিস্তারিত অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করব।
Monetization পরবর্তী অপশনটি হলো মনিটাইজেশন। এর ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এড্স বা বিজ্ঞাপন লাগাতে পারবেন। তবে আপনি এখন চাইলে এটা করতে পারবেন না এজন্য আপনার ওয়েবসাইটটিকে সম্পূর্ণভাবে তৈরি করতে হবে। বিষয়টি আমাদের পরবর্তী আলোচ্য বিষয়।
Manage Blog
ম্যানেজ ব্লগ অপশনে গিয়ে আপনি আপনার কনটেন্ট ইমপোর্ট করতে পারবেন। যদি আপনি এর আগে কোন ব্লগার হয়ে থাকেন কিংবা অন্য কোনভাবে আপনার কাছে যদি কোন পোস্ট এবং পেইজ এর একটি সমন্বিত কনটেন্ট থাকে। অর্থাৎ এর আগে যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার কনটেন্ট গুলোকে ব্যাকআপ করে রাখেন সেই ব্যাক আপ ফাইলটি আপনি এখান থেকে Import করতে পারবেন।
এর পরবর্তী অপশনটি হল ব্যাকআপের জন্য। যা আপনার তথ্যকে ব্যাকআপ করার একটি সুযোগ দেয়।
Remove your blog এরপরের অপশনটি হলো রিমুভ ইউর ব্লক যদি আপনি ওয়েবসাইটটি কি ডিলিট করতে চান তাহলে ।এখানে গিয়ে ডিলিট করতে পারবেন। আপনাকে মনে রাখতে হবে যদি আপনি একবার ডিলিট করে দেন তাহলে সে ওয়েবসাইটটি আর পরবর্তীতে ফিরে আনতে পারবেন না। সুতরাং কোন ওয়েবসাইট ডিলিট দেওয়ার আগে ভেবে নিন।
এরপরে আপনাকে আর কোন সেটিং এ পরিবর্তন করতে হবে। সেটিং এ পোস্টটি এখানে সমাপ্ত করছি। ব্লগারের সম্বন্ধীয় পরবর্তী পোস্টগুলো আপনি ওয়েব সাইটে সার্চ করতে পারেন।যেখানে ওয়েবসাইট সম্বন্ধে ও আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো বলা হয়েছে।